বাংলাদেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের লাইভ অনুষ্ঠানে যখন একটি প্রতিবেদন প্রচার হচ্ছিল, তখন চলে আসে অনুষ্ঠানটির উপস্থাপিকার সঙ্গে আরেকজনের কথোপকথন। অনুষ্ঠানে হঠাৎ চলে আসা কথোপকথনে গালি দিতে শোনা যায় নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির দুই মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের উদ্দেশে।
এই ঘটনায় উপস্থাপিকাসহ তিনজনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে ওই চ্যানেল কর্তৃপক্ষ।
ঘটনাটির পক্ষে-বিপক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এখন চলছে নানা আলোচনা।
হাসনাত আব্দুল্লাহ নিজেও ফেসবুক একটি পোস্ট দিয়েছেন। তিনি গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত মধ্যরাতে নিজের ভেরিফায়েড আইডি থেকে স্ট্যাটাস দিয়ে ওই টিভির সাংবাদিকদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি লিখেছেন, “আমরা এই দ্বিমত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম। আপনার এই গালির স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম।”
“শুধু মত প্রকাশ নয়, দ্বিমত প্রকাশও অব্যাহত থাকুক,” যোগ করেন তিনি।
তবে গালি দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বিধি-বিধান আছে কি না, আইনে কোনো বাধা আছে কি না, এসব নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে চলছে নানা আলোচনা।
- গালি দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আইনে কী ধরনের বাধা আছে? - March 15, 2025
- পুরুষদের ধর্ষণের বিষয়ে বাংলাদেশের আইনে কী আছে? - March 15, 2025
- হোলি উৎসবে রঙ ও লাঠি নাচে মেতেছেন চা শ্রমিকরা - March 15, 2025